ঘন ঘন সর্দি থেকে বাচার উপায়

ঘি এর উপকারিতা ও অপকারিতাঘন ঘন সর্দি থেকে বাঁচার উপায় নিয়ে আজকের এই কনটেন্ট। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যাদের ঘন ঘন সর্দি লেগে থাকে। আবার এমন অনেকে আছেন যাদের সর্দি সারা বছর থাকে। সর্দি লাগার ফলে আমাদের মাথা ব্যথা করে এবং শরীর ও মন খারাপ থাকে। 

ঘন-ঘন-সর্দি-থেকে-বাচার-উপায়

আজকে এ আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমরা জানতে পারবো ঘনঘন সর্দি থেকে কিভাবে বাঁচবেন। আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন ধরনের টিপস এবং ট্রিকস শিখবো। যার মাধ্যমে আপনারা সর্দি থেকে বাঁচতে সক্ষম হবেন। তো চলুন শুরু হয়ে যাক আজকের আর্টিকেল। 

পেইজ সূচিপত্রঃ ঘন ঘন সর্দি থেকে বাচার উপায়

ঘন ঘন সর্দি থেকে বাচার উপায়

ঘন ঘন সর্দি থেকে বাঁচার উপায় জানা খুবই জরুরি। জন্য বিভিন্ন ধরনের উপায় রয়েছে। যেগুলি মানলে দীর্ঘমেয়াদি ভাবে আমরা সর্দি থেকে বাঁচতে পারি। সর্দি থেকে বাঁচার জন্য প্রাকৃতিক বিভিন্ন ধরনের উপায় রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আমরা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি। সর্দি থেকে বাঁচার জন্য বিভিন্ন ধরনের উপায় রয়েছে, পর্যায়ক্রমিকভাবে আলোচনা করা হবে। 

প্রতিদিন গরম পানিতে গরগরা করা: ঠান্ডা খাবার খাওয়া থেকে এড়িয়ে চলুন : আমাদের মাঝে অনেকে আছে যারা সর্বদা ঠান্ডা কোল্ডড্রিংস বা আইসক্রিম খেয়ে থাকি। যাদের ঠান্ডা খাবার খাওয়া খুবই পছন্দের। মূলত ঠান্ডা খাবার খাওয়ার মাধ্যমে সর্দির সমস্যা দেখা দিতে পারে। প্রতিনিয়ত ঠান্ডা খাবার খাওয়ার পরে শরীরে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি হয়ে থাকে। এর কারণে মূলত সর্দির সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। তাই আমাদের উচিত এই সকল খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকা। 

খাওয়ার আগে এবং পরে সঠিকভাবে হাত ধোয়া : সর্দি লাগার অন্যতম কারণ হচ্ছে ধুলাবালি, ময়লা, ব্যাকটেরিয়া ইত্যাদি কারণ। মূলত এই কারণে খাবারের আগে এবং পরে সঠিকভাবে হাত দিয়ে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে পারলে এই সকল রোগ থেকে বাঁচতে পারেন । 

ভিটামিন সি এবং ডি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া: আপনি যদি প্রতিদিন ভিটামিন সি এবং ডি সমৃদ্ধ খাবার খান এর ফলে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। মূলত ভিটামিন সি এবং ডি এর অভাবে এই সমস্ত সমস্যা দেখা দেয়। তাই প্রতিনিয়ত চেষ্টা করুন ভিটামিন সি এবং ডি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। যেমন: আমলকি, মাল্টা, মাশরুম, ডিমের কুসুম ইত্যাদি। 

ধূমপান অথবা বায়ু দূষিত জায়গা থেকে দূরে থাকুন : মূলত আমাদের মাঝে অনেকে আছে যেটা ধূমপান করে থাকি, ধূমপান করার কারণে সর্দি লাগতে পারে। তাছাড়াও বায়ু দূষিত এমন এরিয়া যেখানে পচা খাবার বা বায়ু দূষণ হয় এমন কোন জায়গায় গেলেও তা সর্দি লাগার কারণ হতে পারে। তাই আপনাদের উচিত এই সমস্ত জায়গা থেকে দূরে থাকা। 

আমলকি খাওয়া: আমলকি সর্দি প্রতিরোধে একটি অন্যতম হাতিয়ার। সর্দি প্রতিরোধের ক্ষেত্রে আমলকি খুবই ভালো কাজ করে। কারণ আমাদের আমলকিতে রয়েছে ভিটামিন সি যা সর্দি প্রতিরোধের জন্য খুবই উপকারী। আপনারা চাইলে আমলকি খেতে পারেন এর মাধ্যমে সর্দি থেকে বাঁচতে পারবেন। 

আলো সমৃদ্ধ ঘরে বসবাস করা : আপনাদের ঘরে যদি সূর্যের আলো না থাকে তাহলে সূর্যের আলোতে যান। সূর্যের আলোর মাধ্যমে সর্দি লাগা থেকে বাচতে পারবেন । আবার আপনাদের ঘরে যদি সূর্যের আলো আসার সম্ভাবনা থাকে, তাহলে সূর্যের আলোর মাঝে থাকার চেষ্টা করুন। এর মাধ্যমে শব্দের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। 

তুলসী পাতা খাওয়া: তুলসী পাতা সর্দির জন্য অন্যতম একটি ওষুধ। তুলসী পাতা চালে রস করে চা বানিয়ে খেতে পারেন অথবা চিবিয়ে খেতে পারেন। এক্ষেত্রে তুলসী সদর সাথে মধু খেতে পারেন । 

প্রতিদিন গরম চা খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করা : প্রতিনিয়ত গরম চা খাওয়ার মাধ্যমে সর্দির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এক্ষেত্রে চায়ের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের উপাদান ব্যবহার করতে পারেন। 

গুলো মেনে চললে সর্দির সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার উচিত যতগুলো মেনে চলা এবং ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া। প্রতিনিয়ত গরম পানি পান করলে এ সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। তাছাড়াও  গরম চা , মধু গরম পানি  খাওয়া  দিয়ে পানি খাওয়ার মাধ্যমে সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে পারেন। তাছাড়া আপনারা কোন কোন বিষয়ে জানতে আগ্রহী কমেন্টে জানান।  

দীর্ঘদিন সর্দি কাশি হওয়ার কারণ কি

দীর্ঘদিন ধরে সর্দি কাশি হওয়ার বিভিন্ন কারণ রয়েছে। মূলত আমাদের লাইফস্টাইল এর কারনে দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যা থেকে যেতে পারে। যেমন: কোন ঠান্ডা করে একইভাবে বসবাস করা, সূর্যের আলোতে না যাওয়া, গরম খাবার না খেয়ে ঠান্ডা খাবার খাওয়া, বাট যাদের ইমিউনিটি সিস্টেম দুর্বল তাদের এসব সমস্যা লেগে থাকতে পারে। 

আরো পড়ুনঃ কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয়

আবার অনেকের এলার্জির সমস্যা থাকতে পারে এলার্জি সমস্যা থাকার কারণে সর্দি-কাশি দীর্ঘদিন থেকে থাকে। এর জন্য যাদের এলার্জি রয়েছে তারা ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে যে খাবারে এলার্জি রয়েছে সেই খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। 

তাছাড়া একবার রোগী তাদের দীর্ঘদিন ধরে সর্দি এবং কাশি থাকে। তাই যারা এজমা রোগী বিশেষ করে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে এর চিকিৎসা করা খুবই জরুরী। তা না হলে সর্দি-বুক কাশি বেড়ে যেতে পারে যা পারে গুরুতর আকার ধারণ করে। 

অতিরিক্ত কাশি কমানোর কিছু ঘরোয়া উপায় কী কী?

আমাদের মাঝে অনেকে আছে যাদের অতিরিক্ত সর্দি কাশি হয়। অতিরিক্ত কাশি কমানোর বেশ কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে এগুলি প্রাচীনকাল থেকে এখন পর্যন্ত ব্যবহার হয়ে থাকে। মূলতই ঘরোয়া উপায় গুলি ব্যবহারের মাধ্যমে অনেকেই সমস্যা থেকে পরিত্রম পেতে পারে। তো চলুন সেই ঘরোয়া  উপায় গুলো কি কি জেনে নেই। 

মধু এবং আদা মিশ্রিত পানি খাওয়া: মূলত মধু এবং আদা মিশ্রিত চা খাওয়ার মাধ্যমে এই সমস্যা থেকে সমাধান পেতে পারেন। যা প্রাচীন কাল থেকে মানুষ খেয়ে আসছে এবং এর ফলাফল পাচ্ছে। 

গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে গড়গল করা : মূলত অনেক সময় কাশির সমস্যা সমাধান না হলে, গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে তা গড়গড় করলে এই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে পারেন। দিনে দুই থেকে তিনবার করলে এর ফলাফলটি আরো ভালোভাবে পাবেন। 

তুলসী পাতা খাওয়া : তুলসী পাতা খাওয়ার মাধ্যমে এই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাবেন। এটি প্রাচীন আয়ুর্বেদিক গাছামো ওষুধ হিসেবে বিবেচিত হয়। প্রতিনিয়ত এই পাতা খাওয়ার মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে। 

তাছাড়াও আপনারা চাইলে লেবু গরম পানি, লেবু মধু মিশ্রিত গরম পানি খাবার মাধ্যমে। প্রাকৃতিকভাবে সমস্যা গুলোর সমাধান করতে পারেন। যা দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যার সমাধান হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। 

দীর্ঘদিন সর্দি কোন রোগের লক্ষণ হতে পারে

আমাদের মাঝে অনেকেই আছে যাদের দীর্ঘদিন ধরে সর্দির রোগের এখন দেখা দেয়। এক্ষেত্রে তিন সপ্তাহের বেশি যদি কারো সর্দি অথবা কাশি থাকে তাহলে এটি স্বাভাবিক ঠান্ডা জনিত রোগ হিসেবে বিবেচিত হবে না। তিন সপ্তাহের বেশি সমস্যা দেখা দিলে তার দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা হিসেবে বিবেচিত হবে। যেমন ক্রনিক রাইনাইটিস যা নাকের এনার্জিজনিত সমস্যা হিসেবে বিবেচিত। 

দীর্ঘদিন-সর্দি-কোন-রোগের-লক্ষণ-হতে-পারে-জানুন

এর জন্য যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে এই সমস্যার সমাধান করতে হবে। আমাদের মাঝে অনেকে আছে যাদের ফুলের ঘ্রাণ নিলেন সমস্যা দেখা দেয়। যেমন: হাঁচি, কাশি, সর্দি। এই সমস্যাকে বলা হয় অ্যালার্জিক রাইনাইটিস। দীর্ঘদিন থেকে যদি এ সমস্যা দেখা দেয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। 

নাক বন্ধ হলে কি করব

আমাদের মাঝে অনেকে আছেন যাদের সর্দি হলে নাক বন্ধ হয়ে যায়। এর কারণে নিশ্বাস নেওয়া কষ্টকর হয়ে পড়ে। এক্ষেত্রে নাক বন্ধ হলে আপনারা গরম পানির ভাব নিতে পারেন এর মাধ্যমে সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের নাকের ড্রপ পাওয়া যায়, যার মাধ্যমে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ড্রপ গুলি ব্যবহার করতে পারেন। 

তাছাড়াও আরো একটি অন্যতম পদ্ধতি হচ্ছে মাথা উঁচু করে ঘুমানো। ঘন ঘন সর্দি থেকে বাঁচার উপায় জানা খুবই জরুরি। কোন উঁচু মানুষের উপরে ঘুমাবেন তাহলে এই সমস্যা থেকে কিছুটা পরিত্রাণ পেতে পারেন। তাছাড়াও যদি সমস্যা থেকে সমাধান না হয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত। 

রসুন খেলে কি ঠান্ডা কমে?

আপনার অনেকেই প্রশ্ন করেছেন রসুন খেলে কি ঠান্ডা কমে। ঘন ঘন সর্দি থেকে বাঁচার উপায় জানা খুবই জরুরি। হ্যাঁ রসুন খেলে ঠান্ডা কমে। ঠান্ডা কমানোর জন্য বিভিন্নভাবে রসুন খাওয়া যেতে পারে। আবার সরিষার তেল দিয়ে রসুন গরম করে মাখলেও ঠান্ডা কমে যায়। 

রসুন এ রয়েছে সালফার, অ্যালিসিন যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং এর দ্বারা ঠান্ডা জড়িত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তাছাড়াও রসুন খাওয়ার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়তে থাকে যার ফলে বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে বাঁচতে পারেন। এটি খাওয়ার ক্ষেত্রে  চিবিয়ে খাবেন।  তাছাড়া রসুন দিয়ে গলা বা নাকে ব্যবহার করতে পারেন। এর ফলে আপনার উপকৃত হবেন। 

বেশি কাশি হলে কি করা উচিত?

যদি বেশি বেশি কাশি হয় সে ক্ষেত্রে প্রথমত গরম পানি খাওয়া উচিত। গরম পানি ছাড়াও মধু আদা পাতা ইত্যাদি খাওয়া যেতে পারে। সর্বদা চা খাওয়া যেতে পারে ফলেই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাবেন। সূর্যের আলোতে থাকার চেষ্টা করুন তাহলে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। 

বেশি-কাশি-হলে-কি-করা-উচিত

তাছাড়া বেশি কাশি হওয়া কিন্তু অনেক বড় ধরনের সমস্যার লক্ষণ। এর জন্য আপনাদের উচিত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া।  ঘন ঘন সর্দি থেকে বাঁচার উপায় জানা খুবই জরুরি। আর বেশি এই সমস্যা দেখা দিলে এইসকল সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমরা প্রাকৃতিক  খাবারগুলি খাওয়ার মাধ্যমে সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি।

শুকনো কাশি কি ম্যালেরিয়ার লক্ষণ

আপনাদের মাঝে অনেকেই জানতে চেয়েছেন শুকনো কাশি কি ম্যালেরিয়ার লক্ষণ। শুধুমাত্র শুকনো কাশি ম্যালেরিয়া লক্ষণ নয়। শুকনো গাছের পাশাপাশি সর্দি, জ্বর, কাপুনি, অতিরিক্ত ঘাম , বমি বমি ভাব, দুর্বলতা, ডায়রিয়া, মাথাব্যথা ইত্যাদি যদি থাকে তাহলে এটি ম্যালেরিয়ার রক্ষন হিসেবে বিবেচিত হবে। এ সকল উপসর্গ থাকলে যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন।  

যত তাড়াতাড়ি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায় চিকিৎসা গ্রহণ করবেন তত ভালো। এক্ষেত্রে বেশি সময় নষ্ট করা উচিত নয়। কারণ ঘন ঘন সর্দি থেকে বাঁচার উপায় জানা খুবই জরুরি। তাছাড়াও আমাদের উচিত এর জন্য সঠিক ভাবে পদক্ষেপ নেওয়া যার মাধ্যমে আমরা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবো।

শেষ বিশ্লেষণঃ লেখকের মন্তব্য

আমরাই আর্টিকেলের মাধ্যমে জেনেছি সর্দি লাগার কারণ এবং সর্দি থেকে বাঁচার উপায়। এই ক্ষেত্রে আমাদের উচিত ঠান্ডা জনিত জায়গা থেকে বিরত থাকা এবং ঠান্ডা খাবার খাওয়া থেকেও বিরত থাকা।যেমন কোল্ড ড্রিংকস বা আইসক্রিম ইত্যাদি।  আমরা যদি প্রতিদিন সূর্যের আলোতে থাকি তাহলে শুধু সর্দি কাশি ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে আমরা বেঁচে থাকতে পারবো। 

তাছাড়াও সর্দি এবং কাশি যখন বড় আকার ধারণ করবে তখন আমাদের উচিত ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা। আপনারা যদি এই সকল টপিকে আরও কনটেন্ট চান তাহলে কমেন্ট করুন। আমি সেই বিষয়গুলোতে রিসার্চ করে কনটেন্ট লিখে আপনাদের জন্য উপকার করার জন্য প্রস্তুত। আমি জানি এখনও অনেকেই আছেন যারা কনটেন্ট  পড়তে পছন্দ করেন। আমার এই ওয়েবসাইটে মানসম্মত কনটেন্ট প্রদানের মাধ্যমে আপনাদের উপকার করতে চাই। কনটেন্টটি কেমন লেগেছে কমেন্ট করে জানান এবং আপনি যে বিষয়ে জানতে কনটেন্ট চান সেটিও জানান

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সহায়তা আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url