কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয়

ঘি এর উপকারিতা ও অপকারিতাকোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয় তা জানা আমাদের জন্য খুবই জরুরী। সাধারণত একটি প্রাপ্তবয়স্ক মানুষকে দিনে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হয়। কিন্তু যখন একজন মানুষ দিনে সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমাতে পারে না এর দ্বারা শারীরিক এবং মানসিক বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। 

কোন-ভিটামিনের-অভাবে-ঘুম-কম-হয়

তাই আজকের মাধ্যমে আমরা জানবো কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয়। এবং কি করলে ঘুমের সমস্যা থেকে সমাধান পাবেন সেই তথ্যগুলো আজকে জানব। মূলত ঘুমকে ঠিকভাবে রাখার জন্য বিভিন্ন ধরনের সার্ভে এবং কৌশল অবলম্বন করা হয়ে থাকে যার মধ্যে ঘুমানোর অন্যতম মাধ্যম খাবার কে গুরুত্ব দেওয়া হয়। আমরা আজকে জানবো কোন ভিটামিনের অভাবে আমাদের ঘুম কম হতে পারে। 

পেইজ সূচিপত্রঃ কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয়

কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয়

কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয় তা জেনে থাকলে আমরা এর ওপর একশন নিতে পারব। মূলত ভিটামিন ডি এর অভাবে ঘুম কম হয়। কারণ ভিটামিন ডি এর মধ্যে এমন বিভিন্ন ধরনের উপাদান আছে যার মাধ্যমে আমরা স্বাভাবিকভাবে ঘুমাতে পারি। তাছাড়াও ভিটামিন এ, ভিটামিন B1, ভিটামিন B6 এবং ভিটামিন B12 এর অভাবে ঘুম কম হয়। মূলত কি কি কারণে এই সকল ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয় সে কারণগুলি এখন আমরা ব্যাখ্যা করব। চলুন মেয়ে কোন কোন ভিটামিনের কারণে ঘুম কম হয় এবং কেন এই সকল ভিটামিনের কারণে ঘুম কম হয় তা জানবো।

ভিটামিন ডি : ভিটামিন ডি মূলত মেলাটোনিন হরমোন উৎপাদন করতে সাহায্য করে যার মাধ্যমে রাতে ভালোমতো ঘুম আসে। মূলত মেলাটোনিন এমন একটি হরমোন যার মাধ্যমে আমাদেরকে ঘুম আসতে সাহায্য করে। ভিটামিন ডি এর মাধ্যমে এমন উপাদান রয়েছে যার মাধ্যমে মেলাটোনিন থাকে। মূলত মেলাটোনিন হরমোনের উপস্থিতির কারণে আমরা স্বাচ্ছন্দে ঘুমাতে পারি যা ভিটামিন ডি এর মধ্যে বিরাজমান। তাছাড়াও আমাদের ঘুম আসার জন্য অন্যতম আরেকটি নিউরোট্রান্সমিটার হচ্ছে সেরোটোনিন। মূলত সেরোটোনিন এর মাধ্যমে আমাদের ঘুম আসতে সাহায্য করে। সেরোটোনিন এমন এক ধরনের নিউরো ট্রান্সমিটার যা আমাদের শরীরে রাতের বেলায় ঘুম আসতে সাহায্য করে। এ ক্ষেত্রে আমাদের সঠিকভাবে ঘুমানোর জন্য ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত, কারণ ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার খেলে আমাদের ঘুমের সমস্যা থেকে সমাধান পেতে পারি। এক্ষেত্রে সালমান মাছ বা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ মাছ, ডিম, ডিমের কুসুম ইত্যাদি খাবার খাওয়া যেতে পারে। সূর্যের আলোতে ভিটামিন ডি থেকে এক্ষেত্রে সূর্যের আলোতে থাকলেও রাতে ঘুম আসতে  সাহায্য করবে। প্রয়োজনের ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ সাপ্লিমেন্ট খেতে পারেন। 

ভিটামিন এ: সাধারণত ভিটামিন এ এর অভাবেও সেরোটোনিন এবং মেলাটিনিন এর সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেরোটোনিন এবং মেলাটিনিন ঘুম আসার জন্য সবচেয়ে উপকারী নিউরো ট্রান্সমিটার। ভিটামিন এ এর অভাবে নষ্ট হতে পারে যার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই আমাদের উচিত ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া যার মাধ্যমে ঘুমের সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাবেন। এক্ষেত্রে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার যেমন : গাজর, পালংশাক, ডিমের কুসুম, মিষ্টি আলু, কুমড়ো, ওলিভ অয়েল এবং বাদাম খাওয়া যেতে পারে। প্রয়োজনের ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ সাপ্লিমেন্ট খেতে পারেন। 

ভিটামিন বি : ভিটামিনের বি এর মধ্যেও রয়েছে সেরোটোনিন এবং মেলাটিনিন মাধ্যমে ঘুম আসতে সাহায্য করে। তাই মূলত আমাদের উচিত সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। ভিটামিন বি এর সাহায্যে  স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতা করায় যার মাধ্যমে ঘুম আসতে সাহায্য করে। ভিটামিন বি সমৃদ্ধ খাবার গুলো হচ্ছে দই, ডিমের কুসুম, দুধ, পনির, ছোলা, পালং শাক, বাদাম, বীজ, আখরোট,  ডাল ইত্যাদি। 

মূলত আমরা জানতে পারলাম ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন ডি এর অভাবের  কারণে ঘুম আসতে সমস্যা হয়। এক্ষেত্রে আমাদের উচিত এই সকল ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। প্রতিনিয়ত এ সকল খাবার খেলে আমাদের ঘুমানোর সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। অধিকাংশ বিজ্ঞানী এবং বিশেষজ্ঞদের মতে স্লিপ সাইকেল ঠিক রাখার মাধ্যমে আমরা সঠিকভাবে ঘুমাতে পারি। তাছাড়া ঘুমানোর জন্য ভিটামিন একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম  হিসেবে বিবেচিত। 

১ মিনিটে ঘুম আসার উপায়

১ মিনিটে ঘুম আসার উপায় জানা খুবই জরুরী। কারণ আমাদের যাদের ঘুম আসে না, তারাই মূলত বুঝতে পারি ঘুমানো টা কত বড় গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এক মিনিটের মধ্যে ঘুম আসার অন্যতম উপায় হচ্ছে “৪-৭-৮ শ্বাস-প্রশ্বাস” পদ্ধতি। এক্ষেত্রে ৫ সেকেন্ড নিঃশ্বাস গ্রহণ করতে হয়, ৭ সেকেন্ড টা ধরে রাখতে হয় এবং ৮ সেকেন্ড আস্তে আস্তে নিঃশ্বাসটি ত্যাগ করতে হবে। এর মাধ্যমে এক মিনিটের ঘুম আসা সম্ভব হয়ে থাকে। 

কিন্তু ঘুম আসার ক্ষেত্রে আরো অন্যতম বিষয় হচ্ছে তাড়াতাড়ি ঘুমাতে যাওয়া। ঘুমানোর আগে ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার না করা। ঘুমানোর ক্ষেত্রে রুমটি অন্ধকার রাখা, অতিরিক্ত আলোতে না থাকা। ঘুমানোর পূর্ববর্তী সময়ে মানসিক ভাবে ঘুমানোর জন্য প্রস্তুতি নেওয়া। এবং প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে যাওয়া যার মাধ্যমে এই অভ্যাসটি গঠন করতে সক্ষম হবেন এবং এক মিনিটের মধ্যে ঘুমাতে পারবেন। 

ঘুম না আসলে করণীয় কি

আমাদের অনেকের রাতে ঘুম আসে না। রাতে ঘুম না আসার কারণে আমরা বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় ভুগি। রাতে ঘুম না আসলে পরবর্তী দিনে সঠিকভাবে কাজ করতে পারি না। মানসিক এবং শরীরের জন্য যা ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এক্ষেত্রে ঘুম না আসলে কি করবেন তা জানা খুব জরুরী। আপনি চাইলে বই পড়তে পারেন এবং হালকা মেডিটেশন করতে পারেন। “৪-৭-৮ শ্বাস-প্রশ্বাস” পদ্ধতি ব্যবহারের মাধ্যমে ঘুমানোর চেষ্টা করতে পারেন। 

ডিজিটাল ডিভাইস থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন যার মাধ্যমে রাতে ঘুম আসতে সাহায্য করবে। রাতে চিনি বা কে ফ্রেন্ড যেতেও খাবারটা বিরত থাকুন কারণে এর জন্য রাতে ঘুম আসে না। রাতে ঘুম না আসলে পড়াশোনা করুন বা হালকা খাবার খেতে পারেন। যার মাধ্যমে ঘুম আস্তে সাহায্য করবে। যদি খুব বেশি সমস্যা দেখা দেয় এক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে পারেন। 

রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে কি হয়

কিসমিসের বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা রয়েছে। রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে এ ক্ষেত্রে মেলাতন ইন বাড়ার কারণে রাতে ঘুম আসতে সাহায্য করবে। রাতে কিসমিস খাওয়ার মাধ্যমে শরীরে চিনির পরিমাণ ঠিক রাখে। কিন্তু কিসমিস খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা বজায় রাখে খুবই জরুরী। অতিরিক্ত কিসমিস খাওয়া উচিত নয় এর কারণে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।  

রাতে-ঘুমানোর-আগে-কিসমিস-খেলে-কি-হয়-জানুন

ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে এর দ্বারা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। কিন্তু যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের ঘুমানোর আগে কিসমিস খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা জরুরী। 

ঘুম থেকে উঠার দোয়া

ইসলামে ঘুমকে খুবই গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা হয়েছে। ইসলামে ঘুমানোর জন্য এক্ষেত্রে নামাজের পরে ঘুমানোর কথা বলা হয়েছে। কারণ এই সময় থেকে কোয়ালিটি ঘুম ঘুমানো যায়। এক্ষেত্রে ঘুম থেকে ওঠার দোয়া রয়েছে। আমরা যদি এ দোয়া পাঠ করি তাহলে, আল্লাহ তাআলা সন্তুষ্টি লাভ করা যাবে। এক্ষেত্রে দোয়াটি হচ্ছে : আরবি দোয়া:

ٱلْـحَمْدُ لِلَّهِ ٱلَّذِي أَحْيَانَا بَعْدَ مَا أَمَاتَنَا وَإِلَيْهِ ٱلنُّشُورُ

বাংলা উচ্চারণ: "আলহামদু লিল্লাহিল্লাজি আহইয়ানা বাদা মা আমাতানা ওয়া ইলাইহিন নুশূর।"

বাংলা অর্থ: “সকল প্রশংসা আল্লাহর, যিনি আমাদেরকে মৃত্যুর (ঘুমের) পর পুনরায় জীবন দান করলেন এবং তাঁর কাছেই ফিরে যেতে হবে।”

ঘুমের জন্য তিনটি ভিটামিন কোনটি?

ঘুমের জন্য তিনটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন রয়েছে। যে ভিটামিনের মাধ্যমে আমরা রাতে ঘুমাতে পারি এবং কোয়ালিটি স্লি মেইনটেইন করতে পারি। এক্ষেত্রে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন হচ্ছে ভিটামিন বি, ভিটামিন ডি এবং ভিটামিন এ । এ সকল ভিটামিনের মাধ্যমে আমাদের শরীরের মেলাটনিন এবং সেলাটোলিন নিউরোট্রান্সমিটার ঠিক রাখে যার মাধ্যমে যাতে ঘুমাতে সাহায্য করে। 

এ সকল ভিটামিনের কারণে রাতে আমাদের ঘুম আসতে সাহায্য করে যে কারণে আমাদের উচিত সকল ভিটামিন খাওয়া। সঠিকভাবে সঠিক পরিমাণে ভিটামিন বি, ভিটামিন ডি এবং ভিটামিন এ খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের ঘুমানোর চক্র ঠিক থাকবে। এক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত একই সময়ে ঘুমানোর মাধ্যমে ঘুমানোর অভ্যাস ঠিক রাখতে হবে। 

ভিটামিন ই খেলে কি ঘুম আসে

আপনারা অনেকেই গুগলে সার্চ দিন ভিটামিন ই এর মাধ্যমে কি রাতে ঘুম আসে। এক্ষেত্রে বিভন্ন বিজ্ঞানের তথ্য অনুযায়ী বলা যায় যে ভিটামিন ই এর মাধ্যমে সরাসরি ভাবে ঘুম না আসলেও, ভিটামিন ই এর কারনে কোয়ালিটি স্পি বা ভালোভাবে ঘুমানো যায়। এক্ষেত্রে ঘুমানোর আগে ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার খেলে ভালোভাবে ঘুমাতে সাহায্য করে। 

ভিটামিন-ই-খেলে-কি-ঘুম-আসে

আমরা মূলত সেই সকল বিষয় নিয়ে কথা বলতে চাই যেগুলো আপনারা সার্চ দেন। আমরা এমন ধরনের তথ্য এ ক্ষেত্রে প্রদান করব যা আপনাদের জন্য উপকারী হবে।  

কোন ভিটামিন খেলে ঘুম ভালো হয় না?

আপনার ইতিমধ্যে জেনেছেন ভিটামিন বি, ভিটামিন ডি এবং ভিটামিন এ ছেলে রাতে ঘুম ভালো হয়। এখন আপনারা এটাও জানবেন কোন ভিটামিন খেলে রাতে ঘুম ভালো হয় না। ভিটামিন বি১২ এবং ভিটামিন ডি খেলে রাতে ঘুম আসতে সমস্যা হয়।  কারণ ভিটামিন ডি এর মাধ্যমে আমাদের শরীরে এনার্জি প্রদান করে। আমরা যদি শরীরে এনার্জি লাভ করি তাহলে তার ঘুমানোর জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

ঘুমানোর ক্ষেত্রে যদি এনার্জিটিক মনে হয় তাহলে ঘুম আসতে সমস্যা দেখা দেয়। এর জন্য আমাদের উচিত ঘুমানোর আগে এই সকল খাবার কম খাওয়া। যা আমাদেরকে এনার্জি প্রধান এবং ঘুম আসতে বাধা সৃষ্টি করে। এক্ষেত্রে ক্যাফিন অর্থাৎ যা বা কফি থেকে বিরত থাকুন। এক্ষেত্রে  সন্ধ্যার পরে সকল খাবার খাবেন না। 

ভিটামিন ডি খেলে কি ঘুমের ক্ষতি হয়

হ্যাঁ, ভিটামিন ডি খেলে ঘুমের ক্ষতি হয়। ভিটামিন ডি এর মাধ্যমে আমাদের শরীরে এনার্জি প্রদান করে ঘুমানোর আগে যদি আমরা এনার্জি লাভ করি তাহলে এটি আমাদের ঘুমে বাধা সৃষ্টি করে। তাই আমাদের উচিত ভিটামিন ডি  জাতীয় ঘুমানোর আগে না খাওয়া। যার কারণে আমাদের ঘুমের সমস্যা দেখা দিতে পারে।  


শেষ বিশ্লেষণঃ লেখকের মন্তব্য

ঘুম আমাদের জীবনের একটি অন্যতম মাধ্যম। আমরা সঠিকভাবে ঘুমানোর মাধ্যমে আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে পরিত্রাণ লাভ করতে পারি। আমরা যদি সঠিকভাবে ঘুমাতে না পারি তাহলে শারীরিক এবং মানসিকভাবে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। তাই আমাদের উচিত প্রতিনিয়ত সঠিকভাবে ঘুমানো। একজন প্রাপ্তবয়স্কদের সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমানো উচিত । আপনার যদি ঘুম আসতে সমস্যা হয় তাহলে উপরের একটা টিপসগুলো মেনে চলতে পারেন। অথবা ঘুমের সমস্যা থেকে পরিত্রা না ফেলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন। 

সর্বদা চেষ্টা করুন একই সময়ে ঘুমাতে যাওয়া এবং ঘুম থেকে ওঠা। ঘুমাতে যাওয়ার সবচেয়ে ভালো সময় হচ্ছে রাত ১০ টা থেকে ভোর চারটা পর্যন্ত। এই সময়ে ভালোমতো ঘুমানো যায় এবং শরীরকে এনার্জিটিক করা যায়।  সঠিকভাবে ঘুম হলে সারাদিন এনার্জি ফিল করবেন, কাজে মনোযোগ আসবে এবং সঠিকভাবে জীবন পরিচালনা করতে পারবেন। তাছাড়াও স্বাস্থ্যের উপকারিতা নিয়ে আমাদের এই ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট পেয়ে যাবেন, আপনারা কোন কোন বিষয় নিয়ে কনটেন্ট চান তা কমেন্ট করুন। আমরা রিসার্চ করে বিজ্ঞানের তথ্যের উপর ভিত্তি করে আপনাদেরকে কনটেন্ট প্রদান করতে চাই

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সহায়তা আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url